আমি ভেবেছিলাম এটা ডিপফেক এর কারসাজি। কিন্তু এটার ফ্রিকোয়েন্সি এনালাইসিস করলে বুঝা যায়, এটা কাচা হাতের কাজ। সম্ভবত এন্ড্রোয়েড এপস দিয়েই এটার এডিট হয়েছে। প্রথম কমেন্টের ১০ নম্বরে এনালাইসিস লিঙ্ক এড করে দেয়া হয়েছে।
আমি তাদের শিক্ষিত মনে করেছিলাম। ডীপফেকে মেশিন লার্নিং এর আইডিয়া লাগে। এ্যালগোরিদমে বস হওয়া লাগে। কলাবিজ্ঞানীদের কাছে তা হওয়া অসম্ভব।
মামুনুল হক্ব সাহেবের যে অডিও রেকোর্ড ভাইরাল হয়েছে, তা অডিও ডীপফেক দিয়েও তৈরী করা যায়।
.
মিডিয়া এসব করে পাবলিককে কি বুঝাতে চায়.? একজন আই.টি ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে এগুলা কারসাজি বুঝা আমার জন্য ২ মিনিটেরও ব্যাপার নহে। চারুকলায় পইড়া, আমাকে অডিও ডীপফেক চিনাও.?
.
জীবনে ফেসবুক ছাড়া কয়ঘন্টা কম্পিউটার নিয়া বসছিলা.? জীবনে কয়টা থিসিস পেপার পড়ছিলা.? এই পোষ্ট লিখার সময়ও আমার সামনে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের একটা থিসিস পেপার খোলা আছে। ল্যাপটপের সামনে আসরের পরে বসেছি, পরের দিন যোহরের পরে উঠছি ল্যাপটপের সামন থেকে! মাঝে শুধু সালাত আর খাওয়া আর ML কোডিং। তুমি আমাকে দেখাইলা মামুনুল হক্ব সাহেবের অডিও আর আমিও বুঝে নিলাম.?
.
ফাস্ট কমেন্টে কয়েকটা লিঙ্ক দিচ্ছি, যারা বুঝেন না ডীপফেক কি, এর মাধ্যমে কি কি করা যায় তারা দেখে নিয়েন ইনশা আল্লাহ।
ফেসবুক থেকে সংগৃহীত